Explanation: বাংলাদেশে তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানকারী একমাত্র প্রতিষ্ঠান হলো BAPEX. বাপেক্স অনুসন্ধান, আবিষ্কার ও উত্তোলন পর্যন্ত করে থাকে। বাংলাদেশের সর্বশেষ আবিষ্কৃত ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র ভোলার ইলিশা- ১ কূপ আবিষ্কার করেন বাপেক্স।
Explanation: সৌদি আরব, কাতার থেকে গ্যাস আমদানি করে বাংলাদেশ পরিশোধন করে ভারতে রপ্তানী করছে। ভারতের ত্রিপুরাসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চল রাজ্যগুলোতে গ্যাস পৌঁছে দিতে পরিবহন খরচ অনেক বেশি পড়ায় বাংলাদেশের কাছ থেকে গ্যাস নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল ভারত। ২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাতের সময় উভয় দেশের মধ্যে এক সমঝোতা হয়। ওই সমঝোতা অনুসারে বাংলাদেশের ব্যক্তি মালিকানাধীন ওমেরা, বেক্সিমকো ও বিএম এনার্জি পেট্রোলিয়ামের মাধ্যমে উত্তর- পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর জন্য এলপিজি আমদানি করছে 15 ইন্ডিয়ান। অয়েল করপোরেশন। (সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন, ২০৮/০৬/২০২২ তারিখের সংবাদ)।
নিচের কোন কোম্পানি প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন/ উত্তোলন করে?
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড
গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেড
বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস্ কোম্পানী লিমিটেড
Explanation: বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস্ কোম্পানী লিমিটেড
ব্যাখ্যায় বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস্ কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল), বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের মোট প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের প্রায় ২০.২% গ্যাস উৎপাদন করে। বর্তমানে বিজিএফসিএল এর আওতায় ০৬ (ছয়)টি গ্যাস ফিল্ড আছে। যথা- তিতাস, হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ, নরসিংদী, মেঘনা ও কামতা রয়েছে। এ ০৬ (ছয়) টি গ্যাসক্ষেত্রের মধ্যে ০৫ (পাঁচ)টি অর্থাৎ তিতাস, হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ, নরসিংদী ও মেঘনা গ্যাসক্ষেত্র বর্তমানে উৎপাদনে আছে।
Explanation: KAFCO means-
Karnaphuli Fertilizer Company Limited. কাফকো চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় কর্ণফুলি নদী আর বঙ্গোপসাগরের মোহনায় অবস্থিত। কাফকো বাংলাদেশের একটি অন্যতম বড় ইউরিয়া সার কারখানা।
বাংলাদেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প কোথায় অবস্থিত?
কাঠালিয়া
পতেঙ্গা
সাভার
সোনাগাজি
Explanation: বাংলাদেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প ফেনীর সোনাগাজির মুহুরী প্রজক্টে অবস্থিত। সাড়ে সাত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত দেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ০.৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন।
জাতীয় জ্বালানী নিরাপত্তা দিবস কত তারিখে পালন করা হয়?
১০ জানুয়ারি
৯ আগস্ট
২৩ সেপ্টেম্বর
১৭ জানুয়ারি
Explanation: ১৯৭৫ সালের ৯ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শেল অয়েল কোম্পানির কাছ থেকে পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র কিনে রাখেন। পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র হলো- তিতাস, বাখরাবাদ, রশিদপুর, হবিগঞ্জ ও কৈলাসটিলা। পরবর্তীতে এই গ্যাসক্ষেত্রগুলি জাতীয় জ্বালানী নিরাপত্তার বড় নির্ভরস্থল হয়ে উঠে। ২০১০ সালে থেকে সরকারিভাবে প্রতিবছর ৯ আগস্ট ‘জাতীয় জ্বালানী নিরাপত্তা দিবস’ পালিত হয়ে আসছে।
Maximum install Capacity of electricity at present in Bangladesh about-
22000 MW
23000 MW
24000 MW
25000 MW
Explanation: ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে পাওয়ার সেলের ওয়েব সাইটের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা (ক্যাপটিভ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ)- ২৮,১৩৪ মেগাওয়াট।