World Trade organization (WTO) এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
জেনেভা
রোম
ফ্রান্স
নিউইয়র্ক
Explanation: বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক জোট World Trade organization (WTO) এর সদর দপ্তর সুজারল্যান্ডের জেনেভা’তে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানটি শুরুর দিকে GATT নামে ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ও ১৯৪৮ সাল থেকে কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৯৫ সালে উরুগুয়ে রাউন্ডের মাধ্যমে GATT থেকে পরিবর্তিত হয়ে WTO নামে নামকরণ করা হয়।
Explanation: ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করে UNESCO। ইউনেস্কোর সদর দপ্তর ফ্রান্সের প্যারিসে। বাংলাদেশ এর সদস্যপদ লাভ করে ১৯৭২ সালে। বর্তমানে ইউনেস্কো এর সদস্য সংখ্যা ১৯৩টি। ইউনেস্কো ঘোষিত বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্য বা ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ৩টি। যথা- ঘাট গম্বুজ মসজিদ, পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার ও সুন্দরবন।
Explanation: চারদিকে স্থলবেষ্টিত প্রাকৃতিক পানি রাশিকে লেক বা হ্রদ বলে। আয়তনে বিশ্বের বৃহত্তম হ্রদ- কাম্পিয়ান সাগর ও বিশ্বের গভীরতম হ্রদ- হ্রদ বৈকাল। হ্রদ বৈকাল রাশিয়াতে অবস্থিত।
Explanation: শিল্প বিপ্লব মানে হলো- শিল্পের উৎপাদন ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন করা। ‘শিল্প বিপ্লব’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন, ফরাসি দার্শনিক লুই অগাস্তে ব্লাংকি। অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম শিল্প বিপ্লব সংগঠিত হয় ইংল্যান্ডে। মানব সভ্যতার ইতিহাসে এখন পর্যন্ত তিনটি শিল্প বিপ্লব সারা বিশ্বের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে। প্রথম শিল্প বিপ্লব হয়েছিল ১৭৮৪ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে, দ্বিতীয় শিল্প বিপ্লব হয়েছিল ১৮৭০ সালে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের মাধ্যমে ও তৃতীয় শিল্প বিপ্লব হয়েছিল ১৯৬৯ সালে ইন্টারনেট আবিষ্কারের মাধ্যমে। তবে আগের তিনটি শিল্প বিপ্লবকে ছাড়িয়ে যেতে পারে ডিজিটাল বিপ্লব অর্থাৎ চতুর্থ শিল্প বিপ্লব। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব হলো আধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রচলিত উৎপাদন এবং শিল্প ব্যবস্থার স্বয়ংক্রিয়করণের একটি চলমান প্রক্রিয়া। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উপাদান হলো- আর্টিফিসায়াল ইন্টিলিজেন্স (এআই), রোবেটিক্স, ইন্টারনেট অব থিংকস, ক্লাউড কম্পিউটিং, ব্লকচেইন প্রযুক্তি ইত্যাদি।।
Explanation: বিশ্বের দীর্ঘতম সেতু হচ্ছে চীনের ডানইয়াং কুনশান গ্রান্ড সেতু (Danyang Kunshan Grand Bridge, China)। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬৫ কিলোমিটার বা ১০২ মাইল। এই সেতু চিনের জিয়াংসু প্রদেশের সাংহাই ও নানজিংয়ের মধ্যে অবস্থিত। এই সেতুটি চীনের বেইজিং- সাংহাই হাই-স্পিড রেইলওয়ের একটি অংশ।
Explanation: সুয়েজ খালকে হাইওয়ে টু ইন্ডিয়া বলা হয়। কারণ এই খাল খননের ফলে ভারতের সাথে ইউরোপের জলপথের দূরত্ব কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার ৩’শ মাইল বা ৭ হাজার কিলোমিটার। সুয়েজ খাল সংযুক্ত করেছে ভূমধ্যসাগর ও লোহিত সাগরকে আর পৃথক করেছে এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশকে। সুয়েজ খাল চালু হয় ১৮৬৯ সালে ও মিশর এই খালটিকে জাতীয়করণ করে ১৯৫৬ সালে।
Explanation: চারদিকে স্থলবেষ্টিত প্রাকৃতিক পানি রাশিকে লেক বা হ্রদ বলে। আয়তনে বিশ্বের বৃহত্তম লেক বা হ্রদ- কাস্পিয়ান সাগর ও বিশ্বের গভীরতম হ্রদ- হ্রদ বৈকাল হ্রদ বৈকাল রাশিয়াতে অবস্থিত।