Explanation: গঠন অনুসারে শব্দ দুই প্রকার। যথা: মৌলিক শব্দ ও সাধিত শব্দ।
অর্থ অনুসারে শব্দ তিন প্রকার। যথা: যৌগিক শব্দ, রূঢ়ি শব্দ ও যোগরূঢ় শব্দ।
উৎস অনুসারে শব্দ পাঁচ প্রকার। যথা: তৎসম শব্দ, তদ্ভব শব্দ, অর্ধ-তৎসম শব্দ, দেশি শব্দ ও বিদেশি শব্দ।
Explanation: বহুব্রীহি সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ কোনটিই যদি বিশেষণ না হয়, তবে তাকে বলে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি। অর্থাৎ সমস্যমান পদের দুটিই বিশেষ্য পদ হয়। যেমন: বীণা পানিতে যার = বীণাপাণি, আশীতে (দাঁতে) বিষ যার = আশীবিষ, কথা সর্বস্ব যার = কথাসর্বস্ব।
Explanation: বাক্যস্থিত পদসমূহের অন্তর্গত এবং ভাবগত মিলবন্ধনের নাম যোগ্যতা। যেমন- গরু ঘাস খায়। এটি একটি যোগ্যতাসম্পন্ন বাক্য। কারণ, বাক্যটিতে পদসমূহের অর্থগত এবং ভাবগত সমন্বয় রয়েছে। আবার, “গরু মাংস খায়” বললে বাক্যটি ভাবপ্রকাশের যোগ্যতা হারাবে। কারণ, গরু মাংস খায় না। উল্লেখ্য, একটি সার্থক বাক্যের তিনটি গুণ থাকা চাই। যেমন- ১) আকাঙ্ক্ষা, ২) আসত্তি এবং ৩) যোগ্যতা।
Explanation: শুদ্ধ বাক্যটি হলো- ‘গীতাঞ্জলি’ পড়েছ কি? বাকি বাক্যের শুদ্ধরূপ হলো- এ কথা প্রমাণিত হয়েছে। অল্প দিনের মধ্যে তিনি আরোগ্য লাভ করেন। আবশ্যক ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত।