Explanation: ‘একটি কালো মেয়ের কথা’ উপন্যাসটি রচনা করেন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। এটি মূলত তারাশঙ্করের ‘১৯৭১’ উপন্যাসটির দুটি কাহিনীর সংযোগ। দুটি কাহিনী হলো- একটি কালো মেয়ের কথা ও সুতপার তপস্যা। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ‘১৯৭১’ প্রকাশিত হয় ১৯৭২ সালে। তার অন্যান্য উপন্যাস হলো- হাঁসুলী বাঁকের উপকথা, ধাত্রীদেবতা, চৈতালি ঘূর্ণি, গণদেবতা, পঞ্চগ্রাম ইত্যাদি। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিখ্যাত একটি ছোট গল্প হলো ‘ডাকহরকরা’।
Explanation: যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ক্রিয়া বা ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাকে কৃৎ প্রত্যয় বলে। কৃৎ প্রত্যয় দুই প্রকার। যথা- বাংলা কৃৎ প্রত্যয় ও সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়। *√খেল্ + অনা > না = খেলনা’ এটি বাংলা কৃৎ প্রত্যয়ের উদাহরণ।
Explanation: ডক্টর হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগার থেকে ১৯০৭ সালে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন। চর্যাপদ ‘মাত্রাবৃত্ত’ ছন্দে লেখা। চর্যাপদ মূলত সাধন সংগীত বা গানের সংকলন। চর্যাপদের আদি কবি- লুইপা।
Explanation: ‘করণ’ শব্দটির অর্থ: যন্ত্র, সহায়ক বা উপায়। ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র, উপকরণ বা সহায়ককেই করণ কারক বলে। অর্থাৎ কর্তা যা দ্বারা ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে করণ কারক বলে। যেমন- ‘নীরা কলম দ্বারা লেখে’ এখানে কর্তা- নীরা। আর নীরা কলম দ্বারা লেখে। আর কলম হচ্ছে সহায়ক বা উপায়। অর্থাৎ নীরা কলম দ্বারা ক্রিয়া সম্পাদন করছে। এখানে ক্রিয়াপদ হচ্ছে- লেখে।
Explanation:
জয় সূচনা করে এরূপ তিথি: শুভ তিথি
জয় সূচক যে উৎসব: জয়ন্তী
একশত পঞ্চাশ বছর: সার্ধশত
জয়ের জন্য যে উৎসব: জয়োৎসব
ইন্দ্রকে জয় করেন যিনি: ইন্দ্রজিৎ
ইন্দ্রিয়কে জয় করেন যিনি: জিতেন্দ্রিয়
Explanation: ‘পালামৌ’ ভ্রমণকাহিনী রচনা করেন- সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। উপন্যাসধর্মী এই ভ্রমণকাহিনীর একটি বিখ্যাত উক্তি হলো- ‘বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে’।